ইসলামের সৌন্দর্য্য দেখে প্রতিনিয়ত অনেক ভাই-বোন ইসলামের ছায়াতলে আসেন। ইসলাম গ্রহণের পর অনেককে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়। নওমুসলিম ভাই-বোনেররা যাকাতের পূর্ণ হকদার। খাইরুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন এর ব্যবস্থাপনায় যাকাত প্রদানের মাধ্যমে তাদের ভরণপোষণ, বিয়ে-শাদী, কর্মসংস্থান, শিক্ষা ইত্যাদি খাতে ব্যয় করতে পারেন।
খাইরুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন একটি মানবকল্যাণে নিবেদিত, অরাজনৈতিক ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। এটি সমাজের সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি, আর্তমানবতার সেবা, শান্তি ও সহযোগিতার আদর্শ প্রতিষ্ঠায় কাজ করে। ফাউন্ডেশনটি ইসলামের শিক্ষা ও মানবিক মূল্যবোধ অনুসরণ করে, মানুষের মধ্যে দয়ার মনোভাব গড়ে তুলতে এবং সমাজে ন্যায়, সমতা ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। মানবিক সাহায্য, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র্য বিমোচন, শিক্ষা বিস্তার এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদানসহ নানা কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
কুরবানীর মাধ্যমে ত্যাগ ও ভালোবাসার বার্তা ছড়িয়ে দিন! খাইরুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন-এর কুরবানী প্রজেক্টের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের মাঝে তাজা গোশত পৌঁছে দিন। আপনার দেওয়া কুরবানী তাদের জন্য হতে পারে ঈদের সবচেয়ে বড় উপহার। সুন্নাহসম্মতভাবে কুরবানী ও বিতরণের জন্য আমাদের সাথে থাকুন।
খাইরুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন এর সাধারণ তহবিলে আপনার দানের মাধ্যমে শিক্ষা, চিকিৎসা, খাদ্য ও মানবিক সহায়তা নিশ্চিত হয়। আপনার সামান্য দান দরিদ্র মানুষের জীবনে আশার আলো সঞ্চার করবে। আসুন আমরা সকলে মিলে একটি সুন্দর সমাজ গড়ি। আপনার দান আমরা পৌছে দেব সুবিধাবঞ্ছিত মানুষের কাছে।
যাকাত ধনী ও গরিবের মাঝে সেতুবন্ধন তৈরি করতে পারে। খাইরুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন আপনার যাকাতকে অসহায় মানুষের কল্যাণে ব্যয় করে, যাতে তারা আত্মনির্ভরশীল হতে পারে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি, ঘরবাড়ি নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে যাকাত ব্যবহার করা হয়। আপনার দান একটি পরিবারকে নতুন আশার আলো দিতে পারে।
আপনারা মাসিক দানের মাধ্যমে নিয়মিত দানের অভ্যাস গড়তে পারেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “উঁচু (দাতা) হাত নিচু (গ্রহীতা) হাত অপেক্ষা উত্তম।” আপনার মাসিক অনুদানের মাধ্যমে আখিরাতের জীবন সমৃদ্ধ করতে পারেন। এই দান সমাজের সুবিধাবঞ্চিত অসহায়দের কল্যাণে ব্যয়িত হবে। আপনার দান সাদকায়ে জারিয়া হিসেবে গন্য হবে ইন শা আল্লাহ।
প্রতি বছর ভয়াবহ বন্যায় হাজারো মানুষ ঘরবাড়ি, খাদ্য ও আশ্রয় হারায়। বিশুদ্ধ পানি ও চিকিৎসার অভাবে তারা চরম দুর্ভোগে পড়ে। শিশু, বৃদ্ধ ও অসহায়দের বেঁচে থাকার জন্য ত্রাণ সহায়তা জরুরি। খাইরুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন বন্যাদুর্গতদের সহায়তায় জরুরি বন্যা তহবিল গঠন করেছে। এই তহবিলের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্তদের খাদ্য, পানি, চিকিৎসা ও আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা হবে।
খাইরুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন সীমান্ত ও দুর্গম এলাকার মানুষের জন্য মসজিদ ও মাদ্রাসা নির্মাণ করে। এসব এলাকার মানুষ দূরে গিয়ে সালাত আদায় ও দ্বীন শিক্ষা গ্রহণ করে। খাইরুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন তাদের জন্য ধর্মীয় শিক্ষা পাওয়ার সুযোগ তৈরি করছে। এতে তাদের দ্বীন পালন ও শিক্ষা গ্রহণ সহজ হয়। এই খাতে আপনার দান হতে পারে দুনিয়া ও আখিরাতে কামিয়াবির মাধ্যম।
ইসলামের সৌন্দর্য্য দেখে প্রতিনিয়ত অনেক ভাই-বোন ইসলামের ছায়াতলে আসেন। ইসলাম গ্রহণের পর অনেককে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়। নওমুসলিম ভাই-বোনেররা যাকাতের পূর্ণ হকদার। খাইরুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন এর ব্যবস্থাপনায় যাকাত প্রদানের মাধ্যমে তাদের ভরণপোষণ, বিয়ে-শাদী, কর্মসংস্থান, শিক্ষা ইত্যাদি খাতে ব্যয় করতে পারেন।
ইসলামের সঠিক বার্তা পৌঁছানো আমাদের দায়িত্ব। অনেক দুর্গম এলাকায় মানুষ এখনো দ্বীনের মৌলিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত। খাইরুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন দাওয়াহ তহবিলের মাধ্যমে ইসলামী শিক্ষা, বই বিতরণ ও দাওয়াহ কার্যক্রম পরিচালনা করে। আপনার দান ইসলামের দাওয়াহ ছড়িয়ে দেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হতে পারে।
শিক্ষা সবার মৌলিক অধিকার, কিন্তু অনেক শিশু ও যুবক তা থেকে বঞ্চিত। অর্থের অভাবে তারা মাদ্রাসা ও স্কুলে পড়তে পারে না। খাইরুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন অসহায় শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা তহবিল গঠন করেছে। এর মাধ্যমে বই, শিক্ষা উপকরণ ও বৃত্তির ব্যবস্থা করা হয়। আপনার দান একটি শিশুর শিক্ষার আলো হতে পারে!
খাইরুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন কুরআন ও সুন্নাহর এ বিধান বাস্তবায়নকল্পে ‘আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও সবার জন্য শিক্ষা’ এই শ্লোগান ধারণ করে শিক্ষামূলক বিভিন্ন কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
খাইরুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন কুরআন ও সুন্নাহর এ বিধান বাস্তবায়নকল্পে ‘আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও সবার জন্য শিক্ষা’ এই শ্লোগান ধারণ করে শিক্ষামূলক বিভিন্ন কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
খাইরুল উম্মাহ ফাউন্ডেশন কুরআন ও সুন্নাহর এ বিধান বাস্তবায়নকল্পে ‘আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও সবার জন্য শিক্ষা’ এই শ্লোগান ধারণ করে শিক্ষামূলক বিভিন্ন কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।